2010 সাল ছিলো নবকল্লোল সাহিত্য পত্রিকার সুবর্ণজয়ন্তী বর্ষ। পঞ্চাশ বছর পূর্তি উদযাপনের জন্যে বেশ কিছু পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিলো, তার মধ্যে অন্যতম ছিলো বাছাই করা কিছু ছোটগল্প নিয়ে একটি গল্পসংগ্রহ প্রকাশ করা - পঞ্চাশ বছর পূর্তির জন্যে পঞ্চাশটি ছোটগল্প। কিন্তু গল্প বাছাই করতে গিয়ে দেখা গেলো সেটা এক বিষম দুরূহ ব্যাপার। তার কারণ পঞ্চাশ বছর ধরে পাঁচশোরও বেশি সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিলো কম করে তিনহাজার ছোটো গল্প। শেষ পর্যন্ত ১৩৬৭ থেকে ১৩৯৬, এই তিরিশ বছরের সংখ্যাগুলি থেকেই পঞ্চাশটি গল্প বাছাই করা হয়ে থাকে। গল্প নির্বাচনের ক্ষেত্রে লেখকের নাম-ধামের বদলে গল্পের উৎকর্ষের দিকেই প্রাধান্য দেওয়া হয়েছিলো।
সেই বই থেকে চারটি প্রেমের গল্প এখানে একত্রে দেওয়া হলো। প্রথম গল্পটি হলো 'তারাদাস বন্দোপাধ্যায়' যিনি মূলত: অতিলৌকিক গল্প রচনায় বিশেষ মুন্সীয়ানার পরিচয় দেখিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি যে কিছু প্রেমের গল্পও লিখেছিলেন তা আমরা অনেকেই জানি না। দ্বিতীয়টি মতি নন্দীর লেখা - একটু অন্য রকমের প্রেমের গল্প। শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের লেখা গল্পটি কিছুটা চেনা প্যাটার্নের - আবার অতীন বন্দোপাধ্যায়ের লেখাটা বেশ অন্যরকমের।
প্রথম প্রকাশ: বইমেলা - জানুয়ারী, 2010 |
সেই বই থেকে চারটি প্রেমের গল্প এখানে একত্রে দেওয়া হলো। প্রথম গল্পটি হলো 'তারাদাস বন্দোপাধ্যায়' যিনি মূলত: অতিলৌকিক গল্প রচনায় বিশেষ মুন্সীয়ানার পরিচয় দেখিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি যে কিছু প্রেমের গল্পও লিখেছিলেন তা আমরা অনেকেই জানি না। দ্বিতীয়টি মতি নন্দীর লেখা - একটু অন্য রকমের প্রেমের গল্প। শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের লেখা গল্পটি কিছুটা চেনা প্যাটার্নের - আবার অতীন বন্দোপাধ্যায়ের লেখাটা বেশ অন্যরকমের।
চারটি প্রেমের গল্প (8.2 MB) |
গল্পের জন্য ধন্যবাদ। আপনাদের মার্কিন মুলুকে বাঙালী সমাজ নিয়ে বড্ড জানতে ইচ্ছা করে। সময় পেলে দয়া করে কিছু লিখবেন। মার্কিন প্রবাসী বাঙালী লেখক লেখিকার মধ্যে বর্তমান পত্রিকায় অলকা বলে এক মহিলা ধারাবাহিক লিখতেন। এছাড়া সুদীপ্ত নাম এক লেখকের নামও শুনেছি। তার একটা গল্প সতীনাথ পড়েছিলেন "আসছে সে আসছে - রহস্য রোমাঞ্চ" অনুষ্ঠানে। আর ভ্রমন কাহিনী হলে তো কথাই নেই।
ReplyDeleteঅয়ন, আমি থাকি বে-এরিয়ায়, সানফ্রানসিস্কো থেকে মাইল ৩০-এক দূরের এক শহরে - এখানকার বাঙালীরা চেষ্টা করে বিভিন্ন অনুষ্ঠান-আয়োজনে বাঙালীয়ানাকে ধরে রাখতে, কিন্তু বেশিরভাগ সময়েই তার মধ্যে বড্ড বেশি মেকির ভাব ফুটে ওঠে - কিন্তু, তাও পূজা-আচ্চার দিনগুলোতে ভালোই হই-হল্লা হয়। বছর দুই অন্তর করে আমি দেশে যাই - আমার মনে হয় খোদ কলকাতার বাঙালিদের থেকে এখাকার বাঙালিরা একটু 'বেশি বাঙালী'।
Deleteভ্রমণকাহিনী বলতে মনে পড়ে গেলো যে একসময় বেড়াতে যাওয়া নিয়ে কিছু লেখা লিখেছিলাম - সেগুলো http://kuntalm.blogspot.com/ -এ গিয়ে পড়তে পারো - নতুন লেখক-লেখিকাদের লেখা আজকাল আর তেমন পড়া হয়ে ওঠেনা - সত্যি বলতে কি পড়তে ভালো লাগে না - তার থেকে বরং বিভিন্ন ব্লগে-এ অনেক ভালো এবং বিচিত্র স্বাদের লেখে পড়তে পাই -