স্মৃতির সরণী বেয়ে ভেসেই চলেছি - ভাসতে ভাসতে একের পর এক বছরগুলো পিছে ফেলে চলেছি। Rewind করে করে ফেলে আসা স্মৃতির দল থেকে কতো কিছুই না ছেঁকে ছেঁকে দেখে নিচ্ছি। প্লেনে চেপে দেশ ছাড়া, প্রথম চাকরির ইন্টারভিউ, কলেজে পরীক্ষা দিতে যাচ্ছি, দিদির বিয়ে, বইমেলায় একা একা যাওয়া, দাদার বিয়ে, ঠাকুমার মারা যাওয়া, স্কুলে প্রথম সাইকেলে করে যাওয়া, কালীপূজার বাজি তৈরী করা, খেলার মাঠে মারামারি, ঘুড়ি ওড়ানো... হতে হতে ক্যাঁ-চ-চ করে গেলো ফিল্মের রোলটা আটকে - ব্যাস এরপর আর কিছুতেই rewind হছে না। কি আর করি, ভালো করে চোখ মেলে দেখি আটকে যাওয়া সেই স্মৃতি-ছবিটা - দেখি, আমি মাদুরে বসে, দুলে দুলে পড়েই চলেছি:
বিশ্বভারতীর কপিরাইট উঠে যাওয়ায় সেই আসল সোনা-রঙের 'সহজ পাঠ' আর মোটেই আজকাল সহজলভ্য নয়। যা পাওয়া যায়, সেটা দিয়েই আপাতত: স্মৃতি মেরামতের কাজ করি --- আসুক ফিরে হারানো দিনের মেঘে ঢাকা আবছা স্মৃতির দল...
পড়ুন এখানে সেই ফেলে আসা ছোটবেলার, মায়া-জড়ানো পড়ার বই "সহজ পাঠ "..
"সেদিন ভোরে দেখি উঠে বৃষ্টি বাদল গেছে ছুটে,
রোদ উঠেছে ঝিলমিলিয়ে বাঁশের ডালে ডালে।
ছুটির দিনে কেমন সুরে পুজোর সানাই বাজায় দূরে
তিনটে শালিক ঝগড়া করে
রান্না ঘরের চালে..."
আদি ও অকৃত্রিম - ছেলেবেলার 'সহজ পাঠ' |
পড়ুন এখানে সেই ফেলে আসা ছোটবেলার, মায়া-জড়ানো পড়ার বই "সহজ পাঠ "..